পিঠা ও মিষ্টি কুইজ

ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় এ খাবার ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, বাংলাদেশ সব খানেই পাওয়া যায়। ছোট-বড় প্যাঁচের আকারে তেলে ভেজে পরে চিনির রসে চুবিয়ে কিছুক্ষণ রেখে উঠিয়ে ফেলা হয়। কোন খাবারের কথা বলছি?

চ্যাপ্টা আকারের ২-৪ সেন্টিমিটার ব্যাসের এ মিষ্টি খাবার চিনি বা গুড়, দুধ আর খাবারের সোডা দিয়ে তৈরি হয়। গ্রামের ছোট বাচ্চাদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এ খাবারের নাম কী?

_____ দেখতে বাদামী রংয়ের। ওজনে হালকা। বিশেষ প্রক্রিয়ায় ডিম, দুধ, চিনি ও ঘিয়ের সংমিশ্রণে চুলের মতো মিহি ও সরু করে এটি তৈরি করা হয়।

প্যানকেকের মতো দেখতে এ জনপ্রিয় পিঠার ভেতর দুধের মালাই, ক্ষীর বা নারিকেলসহ নানা ধরনের পুর দেয়া হয়। এর নাম কী?

কথিত আছে যে বাংলাদেশের কুষ্টিয়ার পাল সম্প্রদায়ের লোকজন সর্বপ্রথম খাবারটির প্রচলন করে। এর মূল উপাদান তিল ও চিনি। চ্যাপ্টা, লম্বা আর ভেতরে ফাঁপা তিলে মাখানো এ খাবারের নাম কী?

বিশেষ ধরনের এ মিষ্টি খাবার মুড়ি ও গুড়কে একসাথে জ্বাল দিয়ে গোল পাকিয়ে তৈরি করা হয়। তবে খই বা মুড়কিও ব্যবহার করা যায়। কোন খাবার?

কুমিল্লার বিখ্যাত এ মিষ্টি খাবার উৎপত্তি হয়েছে রসগোল্লা থেকে। ছোট আকারের রসগোল্লাকে চিনির সিরায় ভিজিয়ে তার উপর জ্বাল দেয়া ঘন মিষ্টি দুধ ঢেলে এটি বানানো হয়। সবার পরিচিত কোন খাবারের কথা বলা হচ্ছে?

ঘিয়ে ভাজা পাউরুটি ঘন দুধের মালাইয়ে ভিজিয়ে এ মিষ্টি খাবার তৈরি করা হয়। কোন খাবার?

শীতকালের সকালে গুড় (বিশেষত ঝোলা গুড়) বা চিনি আর নারিকেল দিয়ে খাওয়া হয় এ পিঠা। এর বিভিন্ন ধরনও আছে - কখনো দুধ _____, কখনো ইলিশ _____, বা ডিম _____, বা রসের _____ । চালের গুড়া ( আতপ চাল সাধারণত) পানি আর সামান্য লবণ দিয়েই বেশিরভাগ সময় এ পিঠা বানানো হয়।

_____ মিষ্টির ইতিহাস ১৫০ বছরের! টাঙ্গাইল জেলার ঐতিহ্যবাহী ছানার মিষ্টি এটি।