প্রাচীন পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী অঞ্চলগুলোর মধ্যে মেসোপটেমিয়া আলাদা গুরুত্ব বহন করে। কারণটাও সহজ। দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার এ অঞ্চলে গড়ে উঠেছিলো বিশাল কিছু সভ্যতা। অঞ্চলটি ছিলো সুমেরীয়, আক্কাদীয়, ব্যাবিলনীয় আর আসিরীয় সভ্যতার কেন্দ্রবিন্দু।
মেসোপটেমিয়ানদের বৈচিত্র্যময় ইতিহাসে রয়েছে বহু আবিষ্কার। খুব সহজ একটা উদাহরণ হলো ঘণ্টা আর মিনিটের হিসাব। ৬০ সেকেন্ডে ১ মিনিট আর ৬০ মিনিটে ১ ঘণ্টা – সুমেরীয় সংখ্যার উপর ভিত্তি করে ধারণাটি প্রথম নিয়ে এসেছিলো ব্যাবিলনীয়রা। ৫০০০ বছর পরে আজও টিকে আছে এ ব্যবস্থা। এছাড়া চাকা, নগরায়ন, পশুপালন, লাঙল, ভ্রমণের নৌকার মতো আবিষ্কারগুলো এসেছে মেসোপটেমিয়ানদের হাত ধরে। এমনকি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে প্রাচীন সাহিত্যকর্ম “The Epic of Gilgamesh” লেখা হয়েছে সুমেরীয় লিখন পদ্ধতিতে।
মেসোপটেমিয়া সভ্যতা নিয়ে থাকছে আজকের কুইজ।